কাপ্তাই হ্রদের পানি শুকিয়ে জেগেছে চর। গতকাল রাঙামাটি শহরের আসামবস্তি সেতু এলাকায়।
গ্রীষ্মে কাপ্তাই হ্রদের বিভিন্ন জায়গায় পানি কমছে। এতে নদীকেন্দ্রিক যোগাযোগ, ব্যবসা–বাণিজ্য, মৎস্য উৎপাদন ও পর্যটনে ক্ষতির পাশাপাশি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের উৎপাদন কমেছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ায় দূষণের সঙ্গে বেড়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পানি পরিশোধন খরচও।
বর্ষার ভরা বৃষ্টিতে হ্রদের পানি সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায়। আর গ্রীষ্মে পানি কমতে থাকে। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের হিসাবে, গতকাল মঙ্গলবার কাপ্তাই হ্রদে পানির উচ্চতা ছিল ৭৩ দশমিক ৮২ ফুট এমএসএল (মিন সি লেভেল)। অথচ রুলকার্ভ অনুযায়ী (সময়সূচিভিত্তিক পানি ওঠানামার মাপ) থাকার কথা ছিল ৭৯ দশমিক ১৫ ফুট। ১৯৭০ সালে জাইকার সমীক্ষায় কাপ্তাই হ্রদের পানির সর্বোচ্চ স্তর পাওয়া যায় ১১৮ ফুট এমএসএল।
Comments
Post a Comment